শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

কাক হয়ে ময়ূরে পাখা লাগালেই ময়ূর হওয়া যায় না?

চন্দন মিত্র, স্টাফ রিপোটার:এমনই ঘটনার অবতারণা ঘটেছে দিনাজপুর জেলার চিরিরবন্দর উপজেলার আমতলী ইউনিয়নে। মাহাবুব আলম বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক বিদ্যালয়ের স্থাপিত সন, স্মারক নম্বর ব্যবহার করে মাহাবুর আলম বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক বিদ্যালয় নাম পরিবর্তন করে রাতারাতি বনে যায় মাহবুব আলম বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক বিদ্যালয়ে। পূর্বে মাহাবুর আলম বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক বিদ্যালয়ের মাহাবুর আলম @ আমু সভাপতি বর্তমানে মাহবুব আলম দাতা সেজে এবং পূর্বের ২০১২ সালে মাহাবুর আলম বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক বিদ্যালয়ের নিয়োগকৃত প্রধান শিক্ষক মোঃ সাহিন আলম বর্তমানে মাহবুব আলম এর প্রধান শিক্ষক এবং বর্তমান স্কুলের সভাপতি মাহাবুর আলমের শ্বশুর মোঃ আবু তালেব। যারা অন্যের নাম অবৈধভাবে ব্যবহার করে স্কুল প্রতিষ্ঠা করার চিন্তা করছে তারা আর যাই হোক তাদের উদ্দেশ্যে কখনোই মহৎ হতে পারে না। এদের উদ্দেশ্যে প্রতিবন্ধীদের নামে স্কুল প্রতিষ্ঠা করে শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে প্রচুর অর্থ উপার্জনই এদের প্রধান লক্ষ্যে। আর তাদের এই অসৎ উদ্দেশ্যেকে সফল করার নায়ক হচ্ছেন ১০ নং পুনট্রি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ নূরে কামাল। এরা দেশের অবহেলিত সামাজিকভাবে পিছিয়ে পড়া ব্যক্তিদেরকে নিয়েও আত্ম স্বার্থ চরিতার্থ করার প্রয়াসে সর্বদা লিপ্ত থাকে। এরা কখনোই মহৎ হতে পারে না। এদের দ্বারা দেশ ও জাতী কখনোই ভালো কিছু পাবে বলে আশা করা যায় না। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও তার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুল যেখানে এই পিছিয়ে পড়া মানুষদেরকে নিয়ে চিন্তা করে তাদেরকে নিয়ে জাতিসংঘে কথা বলে আর তাদের এই মহৎ উদ্দেশ্যকে কুলষিত করছে কতিপয় রাজনৈতিক পরিচয় দানকারী নেতা-কর্মী শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থ হাসিলের চেষ্টায়। এদের কাছে অবহেলিত, উপেক্ষিত বলে কেউ নেই। এর কাক হয়ে ময়ুরের পাখা লাগিয়ে ময়ূরের সৌন্দর্য বিকাশের চেষ্টা করছে যা কখনোই সম্ভব নয় এমনটি মন্তব্য করেছেন আমতলী ইউনিয়নের চকমৌষা নদীরদৌলা এলাকার এলাকাবাসী ও মাহাবুব আলম বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের অভিভাবকবৃন্দ।

Spread the love